বিদেশী বন্ধুদের জন্য সম্মানা ক্রেস্ট |
তালিকায় স্থান পাওয়া ভারতের বন্ধুরা হলেন ইন্দিরা গান্ধী, জ্যোতি বসু (১৯১৪-২০১০), ত্রিগুণা সেন, নৃপেন চক্রবর্তী, শচীন্দ্রলাল সিংহ, বৈদ্যনাথ মজুমদার, জগজীবন রাম, শ্রী জয় প্রকাশ নারায়ণ (১৯০২-১৯৭৯), সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়, দুর্গা প্রসাদ ধর সরদার শরণ সিং, কৃষ্ণা মেনন, প্রণব মুখার্জি, শ্রী শরৎ সিং, ড. করণ সিং, ইন্দর কুমার গুজরাল (আই কে গুজরাল), নন্দিনী সৎপতি, ফকরুদ্দিন আলী আহমেদ (১৯০৫-১৯৭৭), অজয় মুখার্জি, বিজয় সিং নাহার, আই পি গুপ্তা, সমর গুহ (১৯১৭-২০০২), সুধীন কুমার, কৃষ্ণপদ ঘোষ, স্বাধীন গুহ, ইন্দ্রজিৎ গুপ্ত, এ কে গোপালন, চিত্ত বসু, ত্রিদিব চৌধুরী, অটল বিহারী বাজপেয়ী, ভুপেশ গুপ্ত, রমেন মিত্র, ইলা মিত্র (১৯২৫-২০০২), নিখিল চক্রবর্তী, রেণু চক্রবর্তী, নেপাল নাগ, নিবেদিতা নাগ, মনসুর হাবিব, প্রিয় রঞ্জন দাশ মুন্সি, সুব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, আজিত পাঁজা, সিপিআই নেতা প্রতুল লাহিড়ী, সিপিআই নেতা ভবানী সেন, সিপিআই নেতা গীতা মুখার্জি, পি এন হাকসার, পি এন ধর, ড. অশোক মিত্র, মিসেস গায়ত্রী দেবী, মইনুল হক চৌধুরী, কফী কোরেশী, কল্পনা দত্ত জোশী, পিসি জোশী, শ্রী অনিল সরকার, শ্রী ভিমানী, সুরেন্দ্র মোহন ঘোষ, রাজ নারায়ণ, রাজ বাহাদুর, কপূরী ঠাকুর, ঊংশীলাল, গুলজারিলাল নন্দ, প্রদীপ ভট্টাচার্য, চন্দ্র রাজেশ্বর রাও, শ্রীমতী পদ্মজা নাই, অর্জন নরসিংহ, সুভাষ চক্রবর্তী, শ্রী খগেন দাস, এম পি ভীরেন্দ্র কুমার, এম এস শিবা স্বামী, ফিল্ড মার্শাল স্যাম মানেকশ (১৯১৪-২০০৮), লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা (১৯১৬-২০০৫), খসরু এফ রুস্তমজী, ব্রিগেডিয়ার পাণ্ডে, জেনারেল সরকার, জেনারেল উাবান, জেনারেল জ্যাকব, জেনারেল থাপান, জেনারেল লছমন সিং, জেনারেল সগত সিং, জেনারেল নাগরা, জেনারেল গঞ্জালভেস, জেনারেল তপেশ্বর নারায়ণ রায়না, জেনারেল শঙ্কর রায় চৌধুরী, এয়ার মার্শাল রাজেন্দ্র কুমার দেওয়ান, ল্যান্স নায়েক আলবার্ট এক্কা (১৯৪২-১৯৭১), পরম বীর চক্র নির্মল জিৎ সিংহ সিখন, বিএসএফের শরবিন্দু চট্টোপাধ্যায়, ব্রিগেডিয়ার গোলক মজুমদার, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ভারতীয় বীর সেনা, বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামে সহায়ক নাম না জানা ভারতীয় নাগরিকবৃন্দ, মেজর জেনারেল শেবাগ সিং, সাংবাদিক অনিল ভট্টাচার্য, দিলীপ মুখার্জি, সাংবাদিক প্রীতিশ নন্দী, সাংবাদিক মানস ঘোষ, সাংবাদিক বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়, সাংবাদিক হিরণ্ময় কার্লেকার, সাংবাদিক বাসব সরকার, সাংবাদিক উপেন তরফদার, সাংবাদিক কৃষ্ণ দেবনাথ, সাংবাদিক বরুণ সেন গুপ্ত, সাংবাদিক প্রণবেশ সেন, গুভাস চক্রবর্তী, ভুপেন দত্ত ভৌমিক, অমিয় দেব রায়, অনিল ভট্টাচার্য, সাংবাদিক দীলিপ চক্রবর্তী, শ্রী পঙ্কজ সাহা, শ্রী সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত, দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়, তরুণ সান্যাল, শ্রী নিখিল চক্রবর্তী রমেশচন্দ্র, পররাষ্ট্রসচিব পি এন কাউল, কূটনীতিক এস ব্যানার্জি কূটনীতিক জে এন দীক্ষিত, কূটনীতিক অশোক রায়, সমর সেন শ্রী শশাঙ্ক এস ব্যানার্জি, পণ্ডিত রবি শংকর, রঘু রাই, কিশোর লরেল, ভূপেন হাজারিকা, মকবুল ফিদা হুসেন, শিল্পী দেবব্রত মুখোপাধ্যায়, শিল্পী নীরেন সেন গুপ্ত, শিল্পী জগদীশ দে, শিল্পী বাঁধন দাস, শিল্পী প্রকাশ কর্মকার, শিল্পী বিকাশ ভট্টাচার্য, শিল্পী সুনীল দাশ, শিল্পী সোমনাথ হর, শিল্পী চিন্তামণি কর, শিল্পী সমালোচক সংগঠক প্রণবরঞ্জন রায়, ঋতি্বক ঘটক (১৯২৫-১৯৭৬) সত্যজিৎ রায় (১৯২১-১৯৯২) চিত্রপরিচালক এস সুখদেব, গীতা মেহতা, চিত্রপরিচালক হরিসাধন দাসগুপ্ত, ওয়াহিদা রেহমান, লতা মুঙ্গেশকর, হেমন্ত কুমার মুখোপাধ্যায় (১৯২০-১৯৮৯), সুচিত্রা মিত্র (১৯২৪-২০১১), সংগীতশিল্পী দেবব্রত বিশ্বাস, মান্না দে, সলিল চৌধুরী, সংগীতশিল্পী আংশুমান রায়, শ্রী গৌরী প্রসন্ন মজুমদার, অন্নদাশঙ্কর রায় (১৯০৪-২০০২), কাইফি আজমি (১৯১৯-২০০২), সুভাষ মুখোপাধ্যায় (১৯১৯-২০০৩), কবি বিষ্ণু দে, শিল্পী ধীরাজ চৌধুরী, শিল্পী বিমল দাসগুপ্ত, কথাশিল্পী সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সংগীতশিল্পী মোহাম্মদ রফিক, শামসাদ বেগম, আবৃত্তিশিল্পী গৌরী ঘোষ, সাহিত্যিক মনোজ বসু, আবৃত্তিশিল্পী পার্থ ঘোষ, আলী আকবর খাঁ (১৯২২-২০০৯), শাবানা আজমী, শ্রী সত্যেন সেন, অধ্যাপক ড. তপন রায় চৌধুরী, অধ্যাপক ডা. পি দাস গুপ্ত, শ্রীমতী অনুপমা দাস, অধ্যাপক শান্তিময় রায়, অধ্যাপক দিলীপ চক্রবর্তী, রবার্ট লিন্ডেন, শিক্ষাবিদ শশীভূষণ, শিক্ষাবিদ মিহির সেনগুপ্ত, সত্যেন্দ্রনাথ সেন, রঘু রাজ বাহাদুর, ভবানী সেন গুপ্ত, মাদার তেরেসা (১৯১০-১৯৯৭), মানবাধিকার নেতা ঈঙ্গিতা গুহ, মানবাধিকার নেতা কবিতা বোস, মানবাধিকার নেতা মৃণ্ময়ী বোস, অঞ্জলী লাহিড়ী, মানবাধিকার নেতা পান্নালাল দাস গুপ্ত, জন হেস্টিংস, মানবাধিকার নেতা উৎপলা মিশ্র, বিশ্ব শান্তিপরিষদ নেতা রমেশচন্দ্র, শ্রীকুমার পোদ্দার, এস আর কুলকার্নি, ডা. সুজিত দে (আগরতলা), কীর্তিনারায়ণ চৌধুরী, এ কে রায়, শীলেন্দ্র কুমার সিং, সন্তোষ মুখার্জি, ডা. হেমেন্দু শংকর রায়, ডা. রথীন দত্ত, হাবুল ব্যানার্জি, ডা. শিশির কুমার বসু, জেনারেল সুবেগ সিং, দিলীপ চক্রবর্তী, রাধা কৃষ্ণ, মোহাম্মদ আইয়ুব, শিশির গুপ্ত, লেখক সাংবাদিক সন্তোষ কুমার ঘোষ, গোবিন্দ হালদার, শ্রী অরুণ ক্ষেত্র পাল, লেখক দীপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, লেখক সমাজকর্মী মৈত্রেয়ী দেবী, সমাজকর্মী ড. ফুলরেণু গুহ, তারা শংকর বন্দ্যোপাধ্যায়, ব্যারিস্টার সুব্রত রায় চৌধুরী, বিচারপতি সায়াদাত আবুল মাসুদ, হেগেন ডাজ, শশাঙ্ক আচার্য্য, ময়মনসিংহের মহারাজা শশীকান্ত আচার্যের ছেলে, ডা. মেজর দত্ত, ডা. খগেশ নন্দী, ডা. দ্বিগেন ব্যানার্জি, কমলা মুখার্জি, মুকুট শাহ, নবেন্দু ঘোষ, রাজেন্দ্র বাজপেয়ী, সুভদ্র জোশী, ডি. আর গোয়েল, আর কে মিত্ত, প্রভাত দাশগুপ্ত, শিবরাম দাশগুপ্ত, বাণী দাসগুপ্ত, ড. সুভাষ মুখার্জি, শিপ্রা মুখার্জি, সুনীত চক্রবর্তী, অবনী মোহন লাহিড়ী, আর কে ঠাওয়ান, সারদা প্রসাদ, সাইফউদ্দিন, পি এ সংমা, ইন্দ্রজিৎ গুপ্ত, গুরুদাস দাসগুপ্ত তিমিরলাল ব্যানার্জি, বিশ্বনাথ ঠাকুর, সুব্রত ব্যানার্জি, রবীন্দ্র কুমার, প্রথযোশা সেন, সঞ্চিতা বারিক, আজগর আলী ইঞ্জিনিয়ার, আর কে গানেস্ত, বিভু কুমারী দেবী, ডা. শিশির কুমার বসু, সলিল ঘোষ, অমিয় তরফদার, আনন্দ শঙ্কর রায়, প্রিয়ুষ চট্টোপাধ্যায়, কিশোর পরেখ, বাল কৃষ্ণন, রঘুবীর সিং, এন থারাগায়াগান, জাদুকর পিসি সরকার জুনিয়র, শ্রী অংশুমান রায়, শ্রী জগজ্জীবন রাম, গৌরী আইয়ূব, এস এ ডাঙ্গে, শিল্পী যোগেন চৌধুরী।
রাশিয়ার বন্ধুরা হলেন রিয়ার অ্যাডমিরাল জুয়েনকো, ইউরি ভিক্টরভিচ রেডকিন, জ্যাকব আলেকজান্ড্রভিচ মালিক, আলেক্সি নিকোলেভিচ কোসিগিন, নিকোলাই পদগোর্নি (১৯০৩-১৯৮৩), লিওনিদ ইলিচ ব্রেজনেভ (১৯০৬-১৯৮২), আলেকসান্দর কারভ, আন্দ্রেঁ গ্রোমিকো (পররাষ্ট্রমন্ত্রী) ও আন্দ্রেঁ ভজেনোস্কি।
যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুরা হলেন এডওয়ার্ড মুর টেড কেনেডি, সিনেটর এডমন্ড মাল্কি, ফ্রাংক ফরেস্টার চার্চ (১৯২৪-১৯৮৪), উইলিয়াম বার্ট স্যাক্সবি (১৯১৬-২০১০), সিনেটর ফ্রেড হ্যারিস, সিনেটর চার্লস পার্সি, ক্লিফোর্ড ফিলিপ কেস, কর্নেলিয়াস গালাহার, কংগ্রেসম্যান হেনরি হেলস্টোকি, পল ম্যাকলোস্কি, কংগ্রেসম্যান ডোনাল্ড ফ্রেজার, সেমুর হ্যালপার্ন, ওয়ালভি, ওয়ারেন ডে বার্ড ডে, আর্চার কে. ব্লাড (১৯২৩-২০০৪), জোয়ান স্যান্ডস বায়েজ, অ্যালেন গিনসবার্গ (১৯২৬-১৯৯৭), লেয়ার লেভিন, ডেভিড বার্নেট, রবার্ট রাইনস (১৯২২-২০০৯), অধ্যাপক এডওয়ার্ড সি ডিমক জুনিয়র, অধ্যাপক রোনাল্ড ইন্ডেন, প্রফেসর রালফ নিকোলাস, পবিত্র সরকার, গুস্তভ পাপানেক, ডা. জোসেফ গার্স্ট, ফাদার আর ডাব্লিউ টিম, রবার্ট পেইন, ম্যুরে স্যালি, ইকবাল আহমেদ, স্টিভ মিনকেন, রবার্ট লিন্ডেন, রিচার্ড টেলর, উইলিয়াম গ্রিন অগ, জয়েস ল্যান্ডন করিম, টমাস ডাইন, জোন ডাইন, ডেল ডিহান, মেরি টিংকার, চার্লস উইটার, মাইকেল গাটনার, উইলিয়াম মেইন, জন রোডি, কর্নেলিয়া রোডি, আনা টেইলর, ডেভিড ন্যালিন, ডেভিড ওয়হিজব্রড, চার্লস এশটন, রাকেল বেল, রবার্ট নর্থরপ, কুইন্সি নর্থরপ, হোমার জ্যাক, অধ্যাপক এডওয়ার্ড ডিমক, অধ্যাপক স্টিফেন মার্গলিন, ন-রবার্ট হার্সহর্ন, রিচার্ড ক্যাশ, লিংকন চেন, জয়ন্ত ব্যানার্জি, চার্লস কান, জন সালজবার্গ, ইউলিয়াম মাকুলক, উইলিয়াম গ্রিনাফ, রবার্ট হিরসহর্ন, অ্যানি ব্রাউন টেলর, ডেভিড নেলিন, জন রোড, কর্নিলা রোড, লিংকলন অ্যান্ড মার্টি চেন, জন ডাইন, ড. হোমার জ্যাক, ড্যাল ডি হ্যান, অধ্যাপক জন ব্রুমফিল্ড, অধ্যাপক লিউনার্ড গর্ডন, গুস্তাভ, হানা পাপানেক, উইলিয়াম রস, অধ্যাপক জন পি লিউস, স্যালিগ হ্যারিসন, সিডনি শ্যানবার্গ, স্টিফেন বাল্ডউইন, লি অসপিজ, স্টিফেন মার্গলিন, এডওয়ার্ড সি ম্যাসন, বব ডিলান, মার্ক গডফ্রে, ফাদার উইলিয়াম পি ইভান্স, ম্যাকাক্লো স্কাই, পল নরটন ও ফিরোজ আহমেদ।
পাকিস্তানের বন্ধুরা হলেন জি এম সাঈদ, কবি শেখ আয়াজ, মাস্টার খান গুল, মো. খান রাইসানি, গাউস বখত বিজেনজো, মীর গুলখান নাসির, এহসান উইনি, চলচ্চিত্র নির্মাতা শামীম আশরাফ মালিক, করাচির বি এম কুট্টি, শেখ মনজুরুল হক, খলিল তিরমিজি, জি এস জিলানী, খান আবদুল গাফ্ফার খান, এয়ার মার্শাল আজগর খান, ড. তারেক রহমান, উমর আজগর, আহমেদ সালিম, আসমা জাহাঙ্গীর, তাহেরা মাজাহার আলী, অ্যাডভোকেট জাফর মালিক, আই এ রহমান, মাজাহার আলী খান, হামিদ আখতার, আবদুল্লাহ মালিক, ফয়েজ আহমেদ ফয়েজ (১৯১১-১৯৮৪), এম আর হাসান (করাচি), আজিজুল হক, আনোয়ার পিজরাডো, হাবিব জালিব, খান আবদুল ওয়ালী খান, ইমতিয়াজ আলম, নাসিম আকতার, হাকিম ইয়াকুব আজমালী, মৃত সৈয়দ শাহেনশাহ হুসাইন, মৃত শেখ ইমতিয়াজ হুসাইন মুফতি, কেরামত মির্জা, বাসের নাভেদ, ইউনুস রিয়াজ, মৃত হামিদ সাঈদী, আগা মাসুদ হুসাইন ও মৃত সাহাবুদ্দিন ঘোষী।
ব্রিটিশ বন্ধুরা হলেন ব্রুস ডগলাস ম্যান, রাসেল জনস্টোন, জনস্টোন হাইজ এমপি, টম উইলিয়াম, আলফ্রেড ইভান্স, উইলিয়াম মলয়, রেডি প্রেন্টিস, আর্থার বটমলে, পিটার ডেভিড শোর (১৯২৪-২০০১), মাইকেল বার্নেস, স্যার এডওয়ার্ড রিচার্ড জর্জ হিথ, জেরেমি থর্প, ডেভিড স্টিল, হ্যারল্ড উইলসন (১৯১৬-১৯৯৫), সায়মন ড্রিং, পিটার হেজেল হাস্ট, হেনরি সেনবার্গ, ব্রায়ান ব্যারন, অ্যান্থনি মাসকারান হাস, নিকোলাস টমালিন, ক্লেয়ার হেলিংওয়াশথ, মার্টিন উলাচট, ডেভিড লোসাক, ডন ম্যাককুলিন, কলিন স্মিথ, জুলিয়ান ফ্রান্সিস (যুক্তরাজ্য), জর্জ হ্যারিসন, ডোনাল্ড চেসওর্থ, পল কনেট, ম্যারিয়েটা প্রকোপ, স্যার জর্জ ক্যাটলিন, মার্ক টালি, লর্ড ফেনার ব্রকওয়ে, লি ব্রেনন, এডওয়ার্ড লিডবিটার, ম্যারিলিন সিলভারস্টোন, জেমস রামসডন, বার্নাড ব্রেইন ও তরিক আলী।
আয়ারল্যান্ডের বন্ধুরা হলেন নোরা শরিফ, বিমল বসু ও শন ম্যাকব্রাইড। তালিকায় বেলজিয়ামের বন্ধু ইরাংক জি মায়েসের নাম স্থান পেয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার বন্ধুরা হলেন উইলিয়াম এ এস ওডারল্যান্ড, লেস জনসন, ডাব্লিউ এ ওডারল্যান্ড, পেনি টুইডি, ডা. জিওফ্রে ডেভিস ও স্যার জেমস ফ্লিমসেল (রাষ্ট্রদূত)।
তালিকায় স্থান পাওয়া কানাডার বন্ধুরা হলেন পিয়েরে ট্রুডো ও সগির আহমেদ। ফিদেল ক্যাস্ত্রো ওই তালিকায় কিউবার একমাত্র বন্ধু। ফ্রান্সের বন্ধুরা হলেন জর্জ পম্পিদু (রাষ্ট্রপতি), আন্দ্রে মারলো, লুসিয়েন বিগল্ট, প্রফেসর আলেকজান্ডার মিনকোয়স্কি, আন্দ্রে ভুমিক, পৃথীন্দ্রনাথ মুখার্জী, দেবেন ভট্টাচার্য, আব্বাস আত্তার, ব্রুনো ব্যবেই, হেনরি বার্নেট, রেমন্ড ডিপার্ডন, মিশেল লরেন্ট, মার্ক রিবন্ড, ক্রিস্টিয়ান সিমনপিয়েত্রি, সিস্টার ইম্মনুয়েল ও মাদার পস্কাল।
ভুটানের বন্ধুরা হলেন লিউনপো উজিয়েন শেরিং, ১৯৭১ সালে ভুটানের রাজা (তৃতীয় রাজা), ১৯৭১ সালে ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, দাসো কামরা দর্জি ও জিগমে দর্জি ওয়াংচুক। তালিকায় স্থান পাওয়া দক্ষিণ কোরিয়ার বন্ধু হলেন হং সুক-জা ও মালয়েশিয়ার ড. এ সুরিয়ান।
জাপানের বন্ধুরা হলেন তাকাশি হায়াকাওয়া, তসুউমি নায়া, হাজিমি কাতসুবে, হিডিও তাকামো, কেন অঁরিমিৎসু, মিমম কিরিন, সুয়োসি নারা, ইয়াসুয়াকি নারা, তাকামাসা সুজুকি, ইয়াসুসি চিবা, তোমিও মিজোকামি, তাতসুকো কেদা, সেতসুরেই সুরুসিমা, কে. নিশিমুরা, লে. জে. ফুজিয়ারা, হেইজি নাকামুরা, তোশিহিরো কাতাওকা ও নাওয়াকি উসুই।
শ্রীলঙ্কার বন্ধুরা হলেন মোহাম্মদ সাসুস মোহাম্মদ সালি ও স্যার সেনারত গুনাবর্ধনে।
নেপালের বন্ধুরা হলেন বি. পি. কৈরালা (১৯১৪-১৯৮২), গিরিজা প্রাসাদ কৈরালা, ড. রাম বরণ ইয়াদভ, সুশীল কৈরালা, দামান নাথ ধুঙ্গানা, ড. রাম শরণ মাহাত, ড. নারায়ণ খাড়কা, ডি. বি. লামা, রবীন্দ্রনাথ শর্মা, চক্র প্রসাদ বাস্তলা, ঋষিকেশ শাহ, খেমরাজ নেপাল, ইন্দ্রকান্ত মিশ্র, বীরেন্দ্র কেসারি, কে পি ভান্ডারি, অর্জন নরসিংহ কে সি, কীর্তি নিদি বিশত ও প্রকাশ কৈরালা।
যুগোশ্লাভিয়ার বন্ধুরা হলেন জোসেফ ব্রজ টিটো ও ১৯৭১ সালে জাতিসংঘে নিযুক্ত যুগোশ্লাভিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধি। তালিকায় স্থান পাওয়া ভেনিজুয়েলার বন্ধু কার্ডিনাল জোসে হামবার্তো কুইন্টারো।
নেদারল্যান্ডের বন্ধুরা হলেন মিসেস কিনটেন ওয়াট বাগে, জ্যান উইলিয়াম ভান্ডার এব, এলস ভান্ডার বার্গ, উইলিয়াম এ এস ওডারল্যান্ড ও জন ম্যাকব্রাইড। তালিকায় আছে নিউজিল্যান্ডের বন্ধু কাইন ইলইয়কের নাম। সুইডেনের বন্ধু ওলফ পামে (প্রধানমন্ত্রী) ও লারস লিজনবর্গ এবং ডেনমার্কের কুন্ড নেলননের নামও আছে তালিকায়।
আর্জেন্টিনার বন্ধুরা হলেন এভারাডো মালিয়া আর্নেস্তো সাবাতো, ভিক্টোরিয়া ওকাম্পো (১৮৯০-১৯৭৯) ও জর্জ লুইস বোর্হেস (১৮৯৯-১৯৮৬)।
সুইজারল্যান্ডের বন্ধুরা হলেন খান মজলিস, তিডোর ভন সুপন, ভিক্টর উমব্রিক্ট, প্রয়াত টনি হেজেন (ইউএনডিপি ঢাকা অফিসের প্রধান প্রতিনিধি), প্রফেসর গিলবার্ট এটিনি, স্যার উইনস্পেয়ার গুইচিআরডি (জেনেভায় জাতিসংঘের মহাপরিচালক), জেনিফার হগার্ড ও প্রফেসর জিন জিগলার।
জার্মানের বন্ধুরা হলেন চ্যান্সেলর উইলি ব্র্যান্ড, বারবারা দাশগুপ্ত ও হোর্স্ট ফাস। ইতালির বন্ধু ফাদার মারিও ভেরোনেসি ও পোল্যান্ডের অগাস্ট জালেস্কির নাম আছে তালিকায়।
তালিকায় স্থান পাওয়া সংগঠনগুলো হলো আকাশ বাণী, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় সহায়ক সমিতি, আরডি আরএস, ইন্ডিয়ান রেড ক্রিসেন্ট (ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনিট), প্রিন্স সদরুদ্দীন আগাখান ও ইউএনএইচসিআর, ইন্টারন্যাশনাল কমিশন ফর জুরিস্ট, আইসিআরসি, বিবিসি, অক্সফাম জিবি, প্রাক্সডা, ইউএনডিপি, ডাব্লিউএইচও, আইএলও, আঙ্কটাড, গ্যাট (ডাব্লিউটিও), ডাব্লিউএলও, আইটিইউ, ইউপিইউ, আইএইএ, ইউনিডো, এফএও, ডাব্লিউএফপি, ইফাদ, ডাব্লিউআইটি, লিগ অব রেডক্রস সোসাইটি, সুইস রেডক্রস, হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ব ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন ও দেব কুমার গাগুলী (মরণোত্তর)। তালিকায় রিয়াজুল আলমেরও নাম রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অবশ্য জানিয়েছে যে এ তালিকা চূড়ান্ত নয়। এটি এখনও জাতীয় কমিটির পর্যালোচনাধীন রয়েছে।
খবর সূত্র: কালের কণ্ঠ, ২৭ মার্চ ২০১২। লিংক
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন